Hotline: +8809612120202
বাংলাদেশের সোনার বাজার ধরায় প্রধান প্রতিপক্ষ ভারত: শিল্পমন্ত্রী
Back to All News

বাংলাদেশের সোনার বাজার ধরায় প্রধান প্রতিপক্ষ ভারত বলে উল্লেখ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, বাংলাদেশি অনেক সোনার কারিগর ভারতে কাজ করছেন, তাদের যদি দেশে এনে এই কাজে যুক্ত করা যায় তাহলে আমরা আরও ভালো যোগ্যতাসম্পন্ন লোক পাবো। এবং ভালো মানের কাজের মাধ্যমে যদি ভারতের সমপর্যায়ে নিতে পারি তাহলে আমরা তাদের চেয়েও কমদামে ও কম খরচে মার্কেট ধরতে পারবো।

 

শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার (আইসিসিবি) হলে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের বাজুস মেলা ২০২৩ ও জুয়েলারি শিল্পে সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও করণীয় শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, সোনার ব্যবসা বাংলাদেশে শুরু থেকেই কটেজ ইন্ডাস্ট্রির মতো চলছে। কিন্তু এই ব্যবসা সেই প্রাচীন সভ্যতা থেকেই চলছে। তাই আজ আমরা এই শিল্পকে বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে চাই। বাংলাদেশে এটি একটি বিশাল বাজার। সে জন্য কাজ করতে হবে। আমাদের এই ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিপক্ষ ভারত। এছাড়া চোরাচালানসহ নানা বিষয় আছে। চোরাচালান হচ্ছে ঘোষণা ছাড়া ব্যবসা। যখন বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারে না তখন সেটি চোরাকারবার হয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে সোনার র ম্যাটেরিয়াল নেই, মাঝে মাঝে এটির সংকট সৃষ্টি হয়। আমাদের এখানে যে র ম্যাটেরিয়াল প্রয়োজন সেটা যদি আমরা এখানে এনে পরিশোধন করে সেটার একটা ব্র‍্যান্ড এবং কোয়ালিটি মেইন্টেইন করে বাজারজাত করতে পারি তাহলে এটি সার্থক হবে।

তিনি আরও বলেন, বাঙালি যেখানে আছে নারী যেখানে আছে সেখানে সোনার কদর আছে। সোনা আমাদের একটি প্রাচীন ঐতিহ্যের মতো, এটি কারেন্সি হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। পারিবারিকভাবে যখন সচ্ছল থাকে তখন সোনা গয়নায় রূপান্তরিত হয়। আর কোনো সংকট দেখা দিলে সেটা বিক্রি করা হয়।

নতুন করে সোনা উৎপাদনের সিকিউরড জোনের জন্য বসুন্ধরার উদ্যোগে বড় জায়গার ব্যবস্থা করলে সরকারি তদারকিতে তা কাজে লাগানো যাবে বলেও জানান মন্ত্রী।

বাজুসের সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, সোনার চোরাচালান বন্ধে সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে। দুবাই থেকে সোনা আনলে ট্যাক্স ফ্রি, তাহলে আনবে না কেন? ৩৪ লাখ মানুষ এই ব্যবসায় বিভিন্নভাবে জড়িত। সরকার যদি আমাদের সুযোগ করে দেয় তাহলে এই ব্যবসা অনেক বড় ভূমিকা রাখবে অর্থনীতিতে।

সোনার শিল্প গড়ে তুলতে সিকিউরড এলাকা প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, এই শিল্পের জন্য একটা সিকিউরড জোন। এক থেকে তিন হাজার একর জায়গা দিলে এটি আরও অনেক বড় শিল্প হিসেবে ভূমিকা রাখবে। আইন শিথিল করলে, ট্যাক্স শিথিল করলে আর চোরাচালান থাকবে না। আর আমাদের উৎপাদিত পণ্যে ভ্যালু ইডিশন করতে পারে ৫০ শতাংশ।

এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, জুয়েলারি শিল্প বাংলাদেশে অনেক পুরোনো শিল্প। হাতে বানানো জুয়েলারি ৮০ শতাংশ বাংলাদেশ ও ভারতেই বানানো হয়। এই শিল্পের অনেক সম্ভাবনা আছে।


Related News

সায়েম সোবহান আনভীর বাজুস সভাপতি নির্বাচিত

সায়েম সোবহান আনভীর বাজুস সভাপতি নির্বাচিত

Read More
Jewellery Industry needs unity: BAJUS President Sayem Sobhan Anvir

Jewellery Industry needs unity: BAJUS President Sayem Sobhan Anvir

Read More
স্বর্ণের জনপ্রিয়তা বাড়বে নতুন বছরে

স্বর্ণের জনপ্রিয়তা বাড়বে নতুন বছরে

Read More
Anvir new BAJUS President

Anvir new BAJUS President

Read More
  • ২২ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য : ১০২৫৭/-
  • ২১ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য : ৯৭৯১/-
  • ১৮ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য : ৮৩৯২/-
  • ২২ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম রূপার মূল্য : ১৮০/-
  • ২১ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম রূপার মূল্য : ১৭২/-
  • ১৮ ক্যা: ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতি গ্রাম রূপার মূল্য : ১৪৭/-
  • সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রাম স্বর্ণের মূল্য : ৬৭৫৬/-
  • সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রাম রূপার মূল্য : ১১০/-