মাদারীপুরে বাণিজ্যিক সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০১ ডিসেম্বর) দুপুরে শহরের লেকভিউ পার্টি সেন্টারে এ মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাজুস মাদারীপুর জেলা শাখার সভাপতি ননী গোপাল কর্মকার নন্দর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ল অ্যান্ড মেম্বারশিপের সাবেক সভাপতি ও চেয়ারম্যান এম. এ ওয়াদুদ খান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ল অ্যান্ড মেম্বারশিপের সহ-সম্পাদক ও চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান কচি ভূঁইয়া, বাজুসের কার্যনির্বাহী সদস্য ও স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ডিস্ট্রিক্ট সদস্য পবিত্র চন্দ্র ঘোষ।
অনুষ্ঠানে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বাজুস মাদারীপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ সিকদার কামাল।
সঞ্চালনায় ছিলেন আতিকুর রহমান বাবু ও ওবাইদুর রহমান আকন।
এ ছাড়া সভায় জেলার জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের পক্ষে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিকে সম্মাননা স্মারক ও ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, একটা সময় জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা ছন্নছাড়া ও বিচ্ছিন্ন ছিল। বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে সব স্বর্ণ ব্যবসায়ী এখন এক ছাতার নিচে আসতে পেরেছে। সায়েম সোবহান আনভীর সব স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে বটবৃক্ষের মতো ছায়া দিয়ে রক্ষাকবচ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি যখন থেকে প্রেসিডেন্ট হয়ে বাজুসের হাত ধরেছেন, তার পর থেকে সব স্বর্ণ ব্যবসায়ী অনেক ভালো আছে। বর্তমানে বাজুস দেশের একটি শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম. এ ওয়াদুদ খান বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের যত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে, সবগুলোই মানুষের সেবা করে যাচ্ছে। তিনি বাজুসের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর বাজুসের সদস্যসংখ্যা বেড়ে ৪০ হাজারে পৌঁছে গেছে। আমরা মনে করি, সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বর্ণশিল্প অতি দ্রুত বাইরের দেশেও বিকশিত হবে।